মাছ মানুষের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ খাবারের মধ্যে একটি। এর মধ্যে লবস্টার মাছও বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি। বিভিন্ন রকম পুরাতন খাবারের সাথে তুলনা করে লবস্টার মাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পোষক উপাদান রয়েছে। এতে বৈশিষ্ট্যমূলক তরল প্রজনন অঞ্চল (omega-3 fatty acids), প্রোটিন, ভিটামিন, ও খনিজ সমৃদ্ধ।
লবস্টারে উচ্চমাত্রার প্রোটিন পাওয়া যায়, যা মাংসের নির্মাণে সাহায্য করে। এছাড়াও, লবস্টার মাছে অনেক ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়, যেমন ভিটামিন বি-১২, ভিটামিন বি-৬, এবং ভিটামিন ডি, যা স্বাস্থ্যকে উন্নত করে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশের কাজে সাহায্য করে।
অতিরিক্ত পোষক উপাদানের সাথে এই মাছে তরল প্রজনন অঞ্চল (omega-3 fatty acids) প্রচুর পরিমাণে রয়েছে, যা হৃদরোগের ঝুঁকিতে কমাতে সাহায্য করে এবং চিকন প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও, তা কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
লবস্টার মাছে প্রচুর পরিমাণে জিংক ও সেলেনিয়াম রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের সুরক্ষা ও উন্নতি করে। জিংক প্রোটিন সিনথেসিসে সাহায্য করে এবং মস্তিষ্কের কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সেলেনিয়াম এন্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের ক্ষতিকারক রেডিকালস নিয়ন্ত্রণ করে এবং স্বাস্থ্যের সুরক্ষা করে।
পোষক উপাদানের পাশাপাশি, লবস্টারে খুব কম পরিমাণে ক্যালরি ও ফ্যাট পাওয়া যায়, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে তুলে।
এসকাইমের সমৃদ্ধ পোষক উপাদানের কারণে, লবস্টার মাছ একটি স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। তাই, এই মাছটি আপনার পোষণে অপরিহার্য এবং স্বাস্থ্যকর অংশ হতে পারে।